Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

এক নজরে

  এক নজরে বিএমডিএ  দিনাজপুর জেলারএর কার্যক্রম:

ক্রমিক নং কার্যক্রমের বিবরণ পরিমান মন্তব্য
সেচযন্ত্র:    
   (ক) গভীর নলকূপ স্থাপন 157 টি  
   (খ) লোলিফ্ট পাম্প( এলএলপি) -  
  মোট সেচযন্ত্র 157 টি  
  সেচ এলাকা (রবি মৌসুম),২০১৮-১৯ 5115 হেঃ  
   (ক) বোরো 4385 হেঃ  
   (খ) অন্যান্য 730 হেঃ  
  উপকারভোগী কৃষকের সংখ্যা 7975 জন  
সেচের পানি বিতরণের জন্য ভূ-গর্ভস্থ সেচ নালা নির্মাণ 102 কি:মি:  
সেচযন্ত্র বিদ্যুতায়ন( ১১ কেভি লাইন নির্মাণ) 62 কি:মি:  
সেচের গভীর নলকূপ হতে খাবার পানি সরবরাহ স্থাপনা নির্মাণ 14 টি  
  উপকারেভাগী কৃষকের সংখ্যা 4580 জন  
খাস খাল/খাড়ী পূন:খনন 1.32 কি;মি  
খাস পুকুর পুন:খনন 05 টি  
ভূ-উপরস্থ পানি সেচকাজে ব্যবহারের লক্ষ্যে সাবমার্জডওয়ার নির্মাণ। -  
বনায়ন:    
  (ক) বনজ ও ্ওষধি 70  হাজার  
  (খ) ফলদ 10 হাজার  
  (গ) তালবীজ রোপণ 30  হাজার  
অফিস ভবন নির্মাণ ০1 টি  
১০ কৃষক প্রশিক্ষণ 450 জন  
১১ উচ্চফলনশীল ধান বীজ বিতরণ 15 মে:টন  

 

বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বিভিন্ন কার্যক্রমের অর্জন

 ক্র:নং

কার্যক্রম

বাস্তবায়ন

ফলাফল

১।

সেচযন্ত্র স্থাপন

১৫৭৯০টি

বরেন্দ্র এলাকার এক ফসলী জমি তিন ফসলী জমিতে রূপান্তিত হয়েছে। সেচ সুবিধার কারণে অন্যান্য এলাকাতেও ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে বর্তমানে বিএমিএডি কর্তৃক পরিচালিত গভীর নলকূপের মাধ্যমে বছরে প্রায় ৪৫ লক্ষ মে.টন খাদ্য শস্য উৎপাদিন হচ্ছে।

     

২।

সংযোগ সড়ক নির্মাণ

১০৫৭.৭১ কি:মি:

প্রত্যন্ত অঞ্চলে যোগাযো ব্যবস্থার উন্নতি হওয়ায় কৃষকদের উৎপাদিত ফসল বাজারজাত করতে সুবিধা হয়েছে। গ্রামীন জনসাধারণের জীবন যাত্রার মান উন্নয়নে সহায়ক হচ্ছে।

৩।

খাস খাল ও পুকুর পুন: খনন

১৬৫৮.৭৭ কি:মি: ও

৩০৩৭ টি

ভূ-পরিস্থ পানি (Surface Water)দ্বারা প্রায় ৯০ হাজার হেক্টর জমিতে সম্পূরক সেচ প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে। ফসলে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিসহ পারিপাশ্বিক তাপমাত্রা হ্রাস পেয়েছে।

৪।

নদীর পানি খাল/ পুকুরে স্থানান্তর ও সেচকাজে ব্যবহার

১৪৬টি সেচযন্ত্র স্থাপন

প্রায় ৫০০০ হেক্টর জমিতে সারা বছর সেচ প্রদানের মাধ্যমে বছরে ৫০ হাজার মেট্রিকটন খাদ্যশষ্য উৎপাদিত হচ্ছে।

৫।

সেচের গভীর নলকূপ হতে খাবার পানি সরবরাহ স্থাপনা নির্মাণ

১২৬৭ টি

প্রত্যন্ত অঞ্চলে খাবার পানি দুস্কর ছিল। জনসাধারণ পুকুর, খাল-বিলের পানি পান করত। গভীর নলকূপ হতে খাবার পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করায় প্রায় ৭ লক্ষ মানুষ নিরাপদ খাবাব পানি পান করছেন। এর ফলে তারা পানি বাহিত রোগ থেকে মুক্তি পেয়েছে।

৬।

বনায়ন

২.৫৫ কোটি

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় সহায়ক হচ্ছে। তাপমাত্র উল্লেখ্ যোগ্য পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে। ধুসর বরেন্দ্র সবুজ হয়েছে।

৭।

 প্রি-পেইড মিটারের মাধ্যমে সেচ যন্ত্র পরিচালনা

১৩৫০০ টি

ফসলের প্রয়োজন অনুযায়ী কৃষকগণ সেচ প্রদান করছে। ফলে সেচ খরচ কমেছে। এবং পানির উপচয় রোধ হয়েছে। কৃষকদের আর্থিক ভাবে প্রতারিত হওয়ার সম্ভবনা বন্ধ হয়েছে।

৮।

ভূ-গর্ভস্থ পাইপ লাইন নির্মাণ

১৪৯৮৯ কি:মি:

প্রায় ১৩০০০ বিঘা কৃষি জমি সাশ্রয় হয়ে বছলে প্রায় ২৩,০০০ মে:টন খাদ্যসশ্য উৎপাদিত হচ্ছে। এছাড়াও পানির অপচয় রোধ হয়েছে।

৯।

বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন স্থাপন

৮২০০ কি.মি.

গ্রামাঞ্চলে যেসব স্থানে বিদ্যুৎ সংযোগ নেই সেখানে গভীর নলকূপে বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য বিএমিএডিএ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ১১ কেভি বিদ্যুৎ লাইন নির্মাণ করে। নির্মিত বৈদ্যতিক নেট ওয়ার্ক ব্যবহার করে পরবর্তীতে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি সেসব অঞ্চলে বিদ্যুতায়নের ব্যবস্থা করে। অর্থাৎ বিএমডিএ কর্তৃক স্থাপিত গভীর নলকূপ প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুতায়ন সহায়ক ভূমিকা রাখছে।